Monday, April 30, 2018

সেক্সী জোকস

ছেলেটি তার girlfriend এর সাথে মজা করে ছড়া বলছে:

“Six plus three is nine,
I can enter in you but you cant enter in mine”.
জবাবে মেয়েটি বলছে:
“Five plus four is also nine,
I can measure your length
but you can’t measure the depth of mine”

Sunday, April 29, 2018

সেক্সী জোকস

এক ভদ্রলোক ওজন কমানোর চটকদার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে যোগাযোগ করলেন বিজ্ঞাপন দাতাদের সাথে।দেখা করলেন ম্যানেজারের সাথে এবং বল্লেন আমি আপনাদের এখানে ভর্তি হতে চাই,নিয়ম-কানূন এবং ফি সম্পর্কে যদি একটু বুঝিয়ে বলতেন।Well,আমাদের পদ্দ্বতিটা একটু আলাদা বললেন ম্যানজার।তবে গ্যারান্টি দিচ্ছি আপনি যতখানি চান ঠিক ততোখানি ওজনই আপনার কমিয়ে দেয়া হবে এবং অল্প সময়ের মধ্যে!!!

ভদ্রলোক জানতে চাইলন,অল্প সময়টুকু কত?খরচ কত পরবে?আপনি চাইলে ২০ কিংবা ৪০ মিনিটের যে কোন একটি কোর্স বেছে নিতে পারেন.খরচ পরবে যথাক্রমে:২০০০ এবং ৪০০০ টাকা আর এতে ওজন কমবে যথাক্রমে ২ কিলো এবং ৪ কিলো।

আমি আজকেই ২০ মিনিটের কোর্সটি করতে চাই,উচ্ছসিত হয়ে বললেন ভদ্রলোক।অবশ্যই স্যার,আসুন আমার সাথে বলে ম্যানেজার ভদ্রলোককে ঠেলে ঢুকিয়ে দিলেন বড়-সর এক হলরূমে এবং বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দিলেন ।

ভদ্রলোক অবাক হয়ে লক্ষ্য করলেন ভিতরে তিনি ছাড়াও সল্পবসনা,সেক্সী একটি মেয়েও রয়েছে।মেয়েটিকে দেখে তার ধোন গেলো দাড়িয়ে,মেয়েটি তার অবস্হা বুঝতে পেরে এগিয়ে এলো,আমার সাথে আপনি সেক্স করতে পারেন কিন্তু একটি শর্ত আছে।কি?ঢোক গিলে বললেন ভদ্রলোক।২০ মিনিট সময় পাবেন,এর মধ্যে ছোটোছুটি করে আমাকে যদি ছূতে পারেন।আমি রাজি বললেন ভদ্রলোক।তবে শুরু হোক বললো মেয়েটি।শুরু হলো দৌড়া-দৌড়ি,ভদ্রলোক প্রানপন ছুটেও কিছুতেই মেয়েটির নাগাল পেলেননা,শেষ মুহূর্তে মনে হলো আর একটু সময় পেলে ঠিকই ধরে ফেলতাম….নির্ধারিত ২০ মিনিট শেষ হতেই খুট করে খুলে গেলো দরজা।

ম্যানেজার ডাকলেন,বাইরে বেরিয়ে আসুন স্যার,ওজনটা মাপা যাক!!!দেখা গেলো ঠিক ২ কিলোই কমেছে।

ভদ্রলোক ভাবলেন ২০ মিনিটে  মেয়েটিকে ধরতে পারিনি কি্ন্তু ৪০ মিনিটতো মেলা সময়!!!!ম্যানেজার সাহেব আমি ৪ কিলোর কোর্সটা এখনই করে ফেলতে চাই বললেন ভদ্রলোক।

কোন সমস্যা নেই স্যার,আসুন আমার সাথে বললেন ম্যানেজার।আগেরটার চেয়ে ছোট এক রূমে ঠেলে ঢুকিয়ে দেয়া হলো ভদ্রলোককে এবংবাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দেয়া হলো।

রূমটার আকৃতি দেখে ভদ্রলোক খুব খুশি হলেন!এবার আর ঠেকায় কে?পর মুহূর্তে তিনি যা দেখলেন,সেটার জন্যে তিনি মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না।!!!এক আফ্রিকান নিগ্রো ইয়া লম্বা আর মোটা ধোন বের করে দাড়িয়ে আছে ।ভদ্রলোক কে দেখেই চক চক করে ওঠলো নিগ্রোর চোখ!!!!!উচছাসে বলে ওঠলো:বাহঃ বেশ নাদুস-নুদূস,পোঁদ মেরে বেশ মজা নেয়া যাবে!!!এ কথা শুনেতো ভদ্রলোকের আক্কেল-গুরূম!!!!!!!!!!বলে কি ব্যাটা!!!!1কোথাও একটা গোলমাল হয়েছে!ইতোমধ্যে নিগ্রো তার দিকে এগিয়ে আসতে শুরু করছে।ভদ্রলোক বুঝিয়ে বলতে চেষ্টা করলেন,তাকে এখানে পোঁদ মারা খাওয়ার জন্যে পাঠানো হয়নি,কিন্তু নিগ্রো কিছু বুঝতে পেরেছে বলে মনে হলোনা।ভয়ে ভদ্রলোক পিছাতে শুরু করলেন,এটা দেখে নিগ্রো আরো দ্রূত এগিয়ে এলো!ভদ্রলোক ভাবলেন আগেতো পোঁদ বাঁচাই……তিনি ছুটতে শুরু করলেন!!!!নিগ্রোও তার দিকে ছুটতে শুরু করলো!!!অনন্তকাল ধরে প্রানপন ছুটে চলেছেন তিনি পোঁদ বাচানোর জন্যে-এরকমই অনুভূতি হলো তার।এসময় খুট করে খুলে গেলো দরজা,খোলা দরজা দেখে ছুটলেন তিনি সেদিকে……….ব্যাস…ব্যাস স্যার আর ছুটতে হবেনা সহাস্যে বললেন ম্যানেজার আপনার ৪০ মিনিটের কোর্স সম্পন্য হয়েছে!!1আসুন ওজনটা দেখা যাক!!!!!!

Saturday, April 28, 2018

কৈশোরকালীন সময়ে যৌনতার পরিবর্তন


কৈশোরকালীন সময়ে যৌনতার প্রতি পুরুষের আগ্রহ এবং আকর্ষণ জন্মায় বেশি।১৭থেকে ২৫ বছর সময়কালে আবার পুরুষ কিংবা নারী উভয়েই যৌনতার প্রতি সবচেয়ে বেশি আগ্রহি থাকে। এই সময়ের মধ্যে বয়ঃসন্ধি পুর্ণ হয় এবং নারী পুরুষের যৌনাঙ্গ সুসংগঠিত হয়।এই সময়কার নারী পুরুষের দৈহিক পরিবর্তন বা যৌন ব্যবহারিক পরিবর্তনগুলো হলো–
মেয়েদের মাসিক চক্র শুরু হওয়া ।ছেলেদের স্বপ্নদোষ হতে থাকা ।মেয়েদের যোনির ঠোঁট বড় হতে থাকা ।মেয়েদের কিটোরিস আরো দৃঢ় হয় ।ছেলেদের অন্ডকোষ এবং লিঙ্গ আরো দৃঢ় হয় ।মেয়েদের স্তনের আকার বড় হয় ।উভয়ের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় ।উভয়েরই গলার স্বরে পরিবর্তন হয় ।উভয়েরই শরীরের আকার পরির্বর্তিত হয় ইত্যাদি ।হরমোন নিঃসরণ জনিত কারণে এই সময়ে ছেলে মেয়ে উভয়েরই যৌন ইচ্ছা দেখা দিয়ে থাকে । প্রাথমিক এবং দ্বিতীয় স্তরের পরিবর্তনের পর একটি ছেলে পুরুষ এবং একটি মেয়ে নারীতে পরিপূর্ণতা লাভ করেপ্রাথমিক পরিবর্তন–গলার স্বরে পরিবর্তণ ।বগলে চুল জন্মানো ।নাভীর নিচে চুল জন্মানো ।মাংসপেশি দৃঢ় হওয়া ।ছেলেদের বুকে লোম জন্মানো ।মাথার চুল ঘন হওয়া ।স্তনের আকৃতি সুগঠিত হওয়া ।দ্বিতীয় স্তরের পরিবর্তন–লিঙ্গ দৃঢ় হওয়া ।যৌন ইচ্ছার সৃষ্টি ।যৌনতার প্রতি তীব্র আকর্ষণ ।স্তনের স্ফীতি ।জরায়ুর সুসংগঠন ।

Friday, April 27, 2018

ঊর্বশীর সাথে ভারতীয় ক্রিকেটারের প্রেমের গুঞ্জন


খেলার ময়দানের সঙ্গে বলিউডের যেন ‘শত জনমের সম্পর্ক’। ক্রিকেট খেলোয়াড়দের সঙ্গে নায়িকাদের রিলেশনশিপ। কন্ট্রোভার্সি থেকে শুরু করে বিয়ে কী না কী হয়েছে প্লেগ্রাউন্ড থেকে বলি অন্দরে। কখনও দীপিকার সঙ্গে ধোনির সম্পর্কের গুঞ্জন, কখনও বিরুষ্কার অটুট প্রেম। আর এবার ফের খবরে উঠে এল ক্রিকেটার এবং বলি হিরোইনের প্রেম।

দিন কতক আগে পাপারাৎজির ক্যামেরায় ধরা পড়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া এবং এলি আব্রাম। তাদের ডেটিং নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে উঠতে না উঠতেই ঘনিষ্ঠ সূত্রের খবর হার্দিক, এলিকে নয়, ঊর্বশী রওতেলা ডেট করছেন।

বেশ কিছুদিন আগে যখন এলি এবং হার্দিককে এয়ারপোর্টে মিডিয়া দেখতে পায় তখন এলি নিজের মুখ লুকাচ্ছিলেন। কালো বড়ো গগলস দিয়ে যতটা সম্ভব মুখ ঢাকার চেষ্টায় ছিলেন। সেই কারণে আরও বেশি গুঞ্জন ছড়াতে থাকে যে এই দুই সেলেব্রিটি নিশ্চয় ডেট করছেন।

তবে ঊর্বশী এবং হার্দিকের কমন ফ্রেন্ড জানিয়েছেন, ”এটা সত্যি যে তারা একে অপরকে ডেট করছেন। … দু’জনকে ইশারায় ফ্লার্ট করতেও দেখা গিয়েছে।” গৌতম সিঙ্ঘানিয়ার পার্টিতে অনেকেই আমন্ত্রিত ছিলেন। ব্রিচ ক্যান্ডি রিসোর্টে পার্টি অরগানাইজ করা হয়েছিল। সেখান থেকেই নাকি শুরু হয় তাদের প্রেমালাপ।



তবে এলি তার এবং হার্দিকের ডেটিং রিউমার্স নিয়ে মুখও খুলেছেন। তার বক্তব্য, “যার যা বলার, ভাবার তাই করে যাক। আমি কেন ক্ল্যারিফিকেশন দেব? এসব ব্যাপারে যত কথা বলব তত বেশি গসিপ বাড়বে। বহু বছর ধরে আমার নামে অনেক ভুল তথ্য লেখা হয়েছে। তবে আমি একটাও কথা বলিনি। একবার যদি কেউ বিখ্যাত হয়ে যায় তখন তাকে নিয়ে একের পর এক খবর, কন্ট্রোভার্সি তৈরি হয়। কিন্তু তাই বলে কি নিজেদের বাড়িতে বন্ধ করে রাখব? আর এসব রিউমার্স থামানোর ক্ষমতাও আমার নেই। আমি যাই বলি না কেন, সবাই ভাববে মিথ্যে বলছি। নিশ্চই কিছু লুকোচ্ছি। তার থেকে চুপ থাকা অনেক বেটার।”



Source By: http://www.breakingnews.com.bd/bangla/entertainment/63843.online

Thursday, April 26, 2018

পর্ণ ভিডিও নিয়ে কোন্দলে জড়ালেন হিনা ও শিল্পা


বিগ বস সিজন এগারোর অন্যতম আকর্ষণ ছিল হিনা খান ও শিল্পা শিন্ডের ঝগড়া। দুই অভিনেত্রী যে পরস্পরের চক্ষুশূল, তা জানতে কারও বাকি নেই। দিন পেরিয়ে গেলেও তাদের সম্পর্কের তিক্ততা কমেনি, বরং বেড়েছে। টুইট ও পাল্টা টুইট তার প্রত্যক্ষ প্রমাণ।

'বিগ বস'-এ থাকাকালীন শিল্পা শিন্দের এক mms ফাঁস হয়েছিল। যেখানে বিকাশ গুপ্তাকে শিল্পা শিন্দের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় দেখা গিয়েছিল। যে ভিডিওর জন্য শিল্পাকে অনেক সমস্যার মধ্যেও পড়তে হয়। যদিও তার কথায় ভিডিওতে যে মহিলাকে দেখা গেছে সেটা তিনি নন। অভিযোগ, করেছিলেন তাকে বদনাম করতেই বিকাশ গুপ্তা এধরনের নোংরামো করেছেন।

আর শনিবার নিজের টুইটারে হ্যান্ডেলে আরও এক ভিডিও শেয়ার করেন শিল্পা। যেটি নাকি শিল্পা তার ফলোয়ারদের মাধ্যমে পেয়েছেন। ওই ভিডিওটি শেয়ার করে শিল্পা লিখেছেন এই ভিডিওতে যে মেয়েটিকে দেখা গেছে ইনিই হলেন সেই মেয়ে যাকে বিগবস চলাকালীন তাঁর নাম দিয়ে চালানোর চেষ্টা হয়েছিল। যদিও শিল্পার শেয়ার করা ওই অ্যাডাল্ট ভিডিওটি টুইটারের তরফে ডিলিট করে দেওয়া হয়েছে।  

টুইটারে শিল্পার এই পদক্ষেপের পক্ষে-বিপক্ষে অনেকেই মতামত রেখেছেন। তবে তাদের মধ্যে স্বাভাবিক কারণে নজর কেড়েছেন হিনা খান ও তার প্রেমিক রকি জায়সবাল।

রকির বক্তব্য, ‘শিল্পার সঙ্গে যা হয়েছে, সেটা অন্যায়। তার প্রতিবাদে ও কথা বলতেই পারে। তবে ওই ভিডিয়ো পোস্ট করার আগে ও কি সংশ্লিষ্ট মহিলার অনুমতি নিয়েছিল? যদি তার বিরুদ্ধে প্রমাণ থাকে, তবে আইনের সাহায্য নেওয়া হোক। এক জন তারকা হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধরনের ভিডিয়ো পোস্ট করা কি ঠিক?’ 

হিনার কথায়, ‘জীবন কিন্তু রিয়্যালিটি শো নয়! সেলেব একটি টুইটের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে পারেন। তাই তাদের সেই দায়িত্ববোধটুকু থাকা উচিত।’ 

জবাব দিতে পিছিয়ে নেই শিল্পাও। ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘যারা ঘৃণা ছড়ায়, তাদের জন্য সময় নেই।’


চীনা ‘সেক্স ডল’! যৌনসঙ্গী হিসেবে রোবটই পছন্দ অনেকের

ডিজিটাল যুগে বিশ্ব জুড়ে রোবটের চাহিদা বাড়ছে। যন্ত্র নির্ভরতা এতটাই বেড়েছে, যে বিপরীত বা সমলিঙ্গের মানুষ নয়, যৌনসঙ্গী হিসেবে রোবটই পছন্দ অনেকের। তাই রোবটকে কার্যত মানুষেরই পরিপূরক করে চলার চেষ্টা চলছে চীনে। এমন দিন আসতে বোধহয় আর বেশি দেরি নেই, যখন মানুষের মতো রোবটও কথা বলবে, গান শুনবে, এমনকী বাসনও পরিষ্কার করে দেবে।

চীনের অত্যন্ত জনপ্রিয় বোরট প্রস্তুতকারক সংস্থার এক্সডল। প্রতি মাসে ৪০০টি রোবট তৈরি করে সংস্থাটি। এই সংস্থার তৈরি সবচেয়ে উন্নতমানের রোবট জোয়াডিক। দাম প্রায় ৪ হাজার মার্কিন ডলার। তা কী কী করতে পারবে এই রোবটটি? কথা বলা তো বটেই, নেট সার্ফিং, এমনকী ওয়াইফাইয়ের সাহায্যে যে কোনও ডিজিটাল জিনিস ব্যবহারও করতে পারে এই যন্ত্রমানব। কিন্তু তাতেও সন্তুষ্ট নন প্রস্তুতকারকরা। তাঁরা চাইছেন, আগামী বছরে আরও উন্নত একটি রোবট তৈরি করতে। যা কিনা মানুষের চালচলন, অঙ্গভঙ্গি হুবহু নকল করতে পারবে, ব্যবহারকারীর গলার স্বর চীনতে পারবে, এমনকী ঘরের মধ্যে চোখের সাহায্যে ব্যবহারকারীকে অনুসরণ করতেও পারবে। এরপর একদিন হয়তো বয়স্ক মানুষদের একাকিত্ব কাটাতে কিংবা প্রতিবন্ধীদের খেয়াল করতেও চীনা বোরটেরই শরণাপন্ন হবে মানুষ। অন্তত তেমনটাই চাইছেন প্রস্তুতকারকরা

Thursday, April 19, 2018

গ্রামের মেলায় কচি বউ চুদা; সত্য কাহিনি


দূর্গা পূজার দশমীর দিনে প্রতি বছরেআমাদের পাশের গ্রামেযমুনার তীরে বিশাল মেলা বসে। দশমীর দিনে শুরু হয়ে প্রায় এক সপ্তাহএই মেলা চলে। যদিও আমাদের গ্রাম থেকে মেলার দূরত্ব প্রায় কিলোমিটার কিন্তু সেই ছোটবেলা থেকেই আমি প্রতি বছর মেলায় যাইছোট থাকতে যেতাম বাবার হাত ধরে কিন্তু প্রাইমারী স্কুল শেষ করে যখনহাই স্কুলে উঠলামতখন থেকেই একা একা মেলায় যাওয়া শুরু করলামএই ঘটনাটা যখন ঘটে তখন আমি কলেজে পড়ি। অর্থাৎ  ঘটনার অনেকআগে থেকেই মেয়েমানুষ চুদায় আমার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়ে গেছে
মেলায় হরেক রকমের মজাদার জিনিস থাকলেও রসগোল্লা আর গরমগরম গুরের জিলিপির লোভেই মেলায় যেতাম। আরো একটা নেশা /বছর যাবৎ হয়েছেসেটা হলোমেলা মানেই গ্রামের মেয়েদের বিনোদনেরসুযোগ। সেইসাথে রং বেরঙের কাঁচের চুড়িচুলের ফিতাআলতা,লিপস্টিকনেইল পলিশ এসব কেনার জন্য গ্রামের মেয়েরা সারা বছর ধরে মেলার দিনটার জন্য উদগ্রিব হয়েথাকে আর মাটির ব্যাংকে পয়সা জমায় ফলে মেলার দিন তাদের ভিড়ে হাঁটাচলা করায় কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। আরওদের এই ভিড়টাই আমার শয়তানী মনোবাসনা পূরন করার সুযোগ করে দেয়
সাধারনত মেলা হয় খোলা মাঠে। চুড়ি-ফিতেওয়ালারা /৫ ফুট রাস্তা রেখে পাশপাশি গায়ে গা লাগিয়ে দোকানসাজিয়ে বসে। গ্রামের মেয়েরা সেই চাপা রাস্তায় গাদাগাদি করে এদিক ওদিক আসা-যাওয়া করে। মেয়েদের ভিড়েছেলেরাও মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। আর এই সুযোগটাই নিতাম আমি। গায়ে গা লাগানো ভিড়ের চাপেরমধ্যে ঐসব মেয়েদের বিভিন্ন সাইজের দুধগুলোয় চাপ দেওয়াই ছিল আমার কাজ। বিশেষ করে দুপুরের পর থেকেযখন মেলা জমে যেত তখন থেকেই শুরু হতো আমার দুধ চিপা আর এটা চলতো রাত /৯টা পর্যন্ত। সবচেয়েআশচর্যের ব্যাপার হলো ওদের দুধ ধরে টিপে দিলেও ওরা কেই কোন উচ্চবাচ্য করতো না। কেউ হাসতোকেউমুখের দিকে তাকিয়ে ভ্রু কোঁচকাতোওটুকুই
মেলা হলেই সেখানে কোত্থেকে যেন নাগরদোলা এসে জুটবেই। আর সবচেয়ে বড়আকর্ষন সেটা হলো যাত্রাপালা। আমি অবশ্য যাত্রা খুব একটা পছন্দ করতাম না,তবে যাত্রা শুরুর আগে খাটো খাটো পোশাক পড়ে মেয়েরা যে ডান্স দিতো সেটা খুব ভাল লাগতো। সেবারেও দ্যা নিউ অসীম অপেরা নামের এক পার্টি যাত্রা নিয়ে এসেছিল। মাঠের একপাশে বিশাল প্যান্ডেল বানানো হয়েছিল। দুপুরের পরথেকেই মেলা জমে উঠলো আর আশেপাশের গ্রাম থেকে শত শত মেয়ে বৌরা চলে এলো মেলায়। আমিও ঘুরে ঘুরে গুটি থেকে শুরু করে কদবেল সাইজের দুধগুলি টিপছিলাম।
মেলায় আমি কখনো ফরমাল ড্রেসে যেতাম না। কারন গ্রামের মেয়েরা গ্রাম্য ছেলেছাড়া সহজে কাউকে পছন্দ করতে চায় না। বিশেষ করে লেখাপড়া জানা বা শহুরেছেলেদের ওরা এড়িয়ে চলে। সেজন্যে আমি সবসময় লুঙ্গি আর হাওয়াই শার্ট পড়ে মেলায় যেতাম। চুড়ি-ফিতের দোকানেই মেয়েদের ভিড় বেশিতাই আমিও এদিকে দিয়েই ঘোরাফিরা করছিলাম। হঠাৎ করেই একটা মেয়েকে দেখে আমি থমকে দাঁড়ালাম। প্রথম দর্শনেই আমার ভিতরে কি ঘটে গেল আমি বলতে পারবো নাকিন্তু মাটিতে আমার পা আটকে গেলো। মনে মনে বললাম,এত সুন্দরও মানুষ হয়!

লাল-কালো ডুরে শাড়িতে মেয়েটার রূপে যেন আগুন জ্বলছিল। মনে হচ্ছিল একটা পরী যেন মাটিতে নেমে এসেছে। ফর্সা ফুটফুটে মেয়েটার বয়স খুব বেশি হলে ১৬ এর উপরে হবে না। মাথার চুল বিনুনী করে লাল ফিতেয় বাঁধাকপালে বেশ বড় একটা লাল টিপনাকে নথচোখে কাজল। যখন কথা বলছিলদুধের মত সাদা দাঁতগুলি ঝকঝক করছিল। এক কথায় অপূর্ব সৌন্দর্য্যের অধিকারী মেয়েটার স্বাস্থ্য মাঝারিউচ্চতাও মাঝারীফিগারটা নিরেট দূর্গা মূর্তির মত।
এক চুড়ির দোকানে বসে চুড়ি পছন্দ করছিল মেয়েটা। পাশে একটা যুবকনাদান টাইপের মফিজ মার্কা চেহারা। দেখেই বোঝা যায় বলদ টাইপের এই ছেলেগুলির মাথায় বুদ্ধি বলতে যা আছে তা দিয়ে কেবল হালচাষ করাই সম্ভব। আমি নিজেকে সামলাতে না পেরে আস্তে আস্তে মেয়েটার একেবারে কাছে গিয়ে দাঁড়ালাম। আমার অনুমানইসঠিকমেয়েটা চুড়ি দেখছে আর পাশে দাঁড়ানো যুবকটিকে দেখাচ্ছে আর জানতে চাইছে সে কোনটা নেবেকিন্তু যুবকটা কেবলই তার অপারগতা প্রকাশ করে বলছে, “আমি কেমতে পছন্দ করমুআমি কি চুড়ি চিনি নাকিতোর যিডা বালো লাগে সিডাই 
কিন্তু মেয়েটা নাছোড়বান্দাসে নিজের পছন্দে চুড়ি কিনবে নাঐ যুবকের পছন্দেই কিনবে। ফলে সেও জিদ করছিল। এই সুযোগটাই আমি নিলাম। যুবকটাকে জিজ্ঞেস করলাম, “কি অইছে বাই। যুবকটা যেন গভীর পানিতে ডুবন্ত মানুষের খড়-কুটো পাওয়ার মত আমাকে পেলবললো, “দেহেন তো বাইকি সমস্যাআমি চুড়ি ফুড়ি চিনি না আর হ্যাতে খালি আমারে জিগায়। মেয়েটিও আমার দিকে তাকালোহেসে বললো, “আচ্ছা আমনেই কনএ পত্থম আমি সুয়ামীর লগে মেলায় আইলামআর হ্যারে চুড়ি পচন্দের কতা কলামআর হ্যাতে আমার লগে কাইজ্জা হরে

আমি হো হো করে হেসে বললাম, “আচ্ছা ঠিক আছেআমি পছন্দ কইরে দিলে চলবো?” মেয়েটা নাক ফুলিয়ে বললো, “হ দ্যানহ্যাতে যহন পারবোই নাআমনেই দ্যান। আমি ওর শাড়ীর রঙের সঙ্গে মিলিয়ে লাল-কালো মেশানো এক গোছা চুড়ি বেছে বের করে বললাম, “এই গুলান নেওতুমারে খুউব সোন্দর মানাইবো মেয়েটিও চুড়িগুলো খুব পছন্দ করলোতবুও বললো, “সত্যি কতেছেন। আমি ওর চোখে চোখ রেখে বললাম, “সত্যি কতেছিতুমি তো খুউব সোন্দরতুমি যেইডা পরবা সেইডাই সোন্দর লাগবোতয় এইডা সবচাইতে সোন্দর লাগবো। দুটো কাজ হলোআমার চোখ থেকে চোখ ফেরাতে পারলো নামুগ্ধ দৃষ্টিতে বেশ কিছুক্ষন তাকিয়ে থাকলোতারপর ওকে সুন্দর বলাতে ওর মন ভিজে গেলনাক ঘেমে উঠলোলজ্জা লজ্জা হাসি দিয়ে চোখ নামিয়ে নিল।
এদিকে যুবকটি একটু ইতস্তত করছিল যখন দোকানী চুড়ির দাম চাইলদামটা একটু বেশি। আমি বুঝতে পারলাম যুবকটির কাছে বেশি টাকা-পয়সা নেই। তবুও আমার দিকে হেসে সে দাম মিটাতে মিটাতে বললো, “বাইজান বাঁচাইলেনঅনেকক্ষন দোরে চুড়ি দেখতাছে পছন্দই অয়নাআর আমি ঠিক এইগুলা বালো চিনিনেতা বাইজানের বাড়ি কোন গাঁয়। আমি আমার গ্রামের নাম বললামনিজের নামও বললাম। তখন যুবকটিও তার পরিচয় দিয়ে বললো, “আমার নাম বসিরঐ যে দেকতাছেন গেরামডা ঐহানে আমার শ্বশুর বাড়ি। আর এ আমার বৌ রূপসী। নতুন বিয়া অইছে তো তাই ওরে লইয়া মেলায় বেড়াইতে আসছিতা বাইজান বিয়া শাদি কইরছেন নি?”

আমরা হাঁটতে হাঁটতে একটু ভিড়ের বাইরে চলে এসেছিলাম। আমি হো হো করে হেসে বললাম, “না রে বাই,আপনের বৌয়ের মতোন কোন রূপসী এহনো আমার ঘরে আসে নাইআমি একলাই আছি। তয় বাই আপনে খুউব বাগ্যবাননামের মতোন সত্যিই আপনের বৌ খুউব রূপসী। আমার এ কথায় রূপসী বেশ লজ্জা পেলআমি খেয়াল করলাম ওর ফর্সা গাল লালচে হয়ে উঠলো। বসির আমাকে ওদের সাথে মেলায় বেড়ানোর প্রস্তাব দিলে আমি লুফে নিলাম। কিছুক্ষন ধরে ঘুরতে ঘুরতে আমরা খুব আন্তরিক হয়ে উঠলাম। যখন ভিড়ের মধ্যে ঢুকছিলাম,রূপসী অবলীলায় আমাদের মাঝে দুহাতে দুজনকে ধরে হাঁটছিল। রূপসীর স্পর্শে আমার শরীরে শিহরণ জাগছিল।
এভাবে প্রায় ২ ঘন্টা মেলায় ঘোরার পর আমরা যখন ক্লান্ততখন রূপসীর সাথে আমার দূরত্ব কমে একেবারে নেই হয়ে গেছে। আমি অনায়াসেই ওর হাত ধরছিলামঠাট্টা-ইয়ার্কি করছিলাম। বসির ছেলেটা সহজ-সরল গ্রাম্য যুবক,বুদ্ধিও কমবলদ টাইপেরতবে মনটা ভালো। আমি ওর বৌয়ের সাথে ঠাট্টা-তামাশা করছিলাম আর ও হে হে করে হাসছিল। অন্য কেউ হলে অতো সুন্দরী বৌকে অন্য একটা উঠতি যুবকের সাথে অতটা মিশতে দিতো না। আর এখানেই বসির ভুলটা করলোরূপসীও ক্রমে ক্রমে আমার দিকে ওর দুর্বলতা প্রকাশ করে ফেলছিলযেটা বসির একটুও ধরতে পারলো না। কথায় কথায় জানলামমাত্র ৮ মাস হলো ওদের বিয়ে হয়েছে।
রূপসীর প্রশ্রয় আর বসিরের বলদামীতে আমার মাথায় শয়তানী খেলা করতে লাগলো। ফন্দি আঁটতে লাগলামকি করে রূপসীকে আরো অনেকক্ষণ আমার সাথে রাখা যায়এবং আমি নিশ্চিত ছিলাম যেসময় পেলে ক্রমে ক্রমে রূপসী আমার দখলে চলে আসবে। যদি পুরো রাতটা ওকে ধরে রাখতে পারিকে জানে হয়তো আজ রাতেই ওর সাথে আমার বাসর হতে পারে। ঘুরতে ঘুরতে ক্ষিদে লেগে গিয়েছিল। আমি ওদেরকে ডেকে নিয়ে গরম গরমগুড়ের জিলাপী খাওয়াতে নিয়ে গেলাম। দোকানী একটা প্লেটে জিলাপী দিলো। আমরা তিনজনে বেঞ্চিতে বসে জিলাপী খাচ্ছিলাম। বসির নিজেই রূপসীকে আমাদের দুজনের মাঝখানে বসতে বললো। প্লেট থেকে জিলাপী তুলতে গিয়ে প্রায়ই রূপসীর গায়ের সাথে আমার হাতের ঘষা লাগছিল।


Your Ad Here for Free 

Your Ad Here for Free 
এক সময় আমি ইচ্ছে করেই সামনে ঝোঁকার সময় আমার কনুই বাঁকা করে দিলামফলে ঠিকই রূপসীর নরম দুধের সাথে আমার কনুইয়ের সংঘর্ষ হলো। রূপসী সেটা বুঝতে পারলোকিন্তু কিছু বললো নাশুধু আমার দিকে তাকিয়ে চোখ পাকিয়ে শাসন করলো। তারপর আমরা নাগরদোলায় চড়লাম আর পুতুল নাচ দেখলাম। বলাইবাহুল্য খরচ আমিই করছিলাম। আর এরই মধ্যে আরো বেশ কয়েকবার রূপসীর দুধের সাথে আমি চাপ লাগালাম। প্রথম প্রথম চোখ পাকিয়ে শাসন করলেও পরের দিকে ও মেনে নিল। আমার বুকের মধ্যে দুরুদুরু করতে লাগলো। আমি পরিষ্কার বুঝতে পারলাম কোনভাবে ওকে ধরে রাখতে পারলে হয়তো ওকে আরো কাছে পাওয়ার একটা সুযোগ পাওয়া যাবেযদিও সেটা ছিল প্রায় অবাস্তব কল্পনার মত।
রাত প্রায় ৮টা বেজে গেলবসির বাসায় ফেরার প্রস্তাব দিল কিন্তু রূপসী আরো কিছুক্ষন আমার সাথে থাকতে চাইছিল। তখন আমার মাথায় আইডিয়াটা এলো আর সাথে সাথে আমি ওদেরকে আজ রাতে যাত্রা দেখার প্রস্তাব দিলাম। যদিও বসির প্রথমে যাত্রা দেখতে অস্বীকার করে বললো, “বাই আমি রাইতে জাগে থাকতে পারিনে,তাছাড়া খিদাও লাগছে খুব। কিন্তু রূপসী প্রচন্ড আগ্রহ দেখিয়ে বললো, “যতটুকুন পারেন ততটুকুন দ্যাখবেনগুম আইলে গুমাইবেন। রূপসীর আগ্রহের কাছে বসির টিকতে পারলো নারাজী হতেই হলো। কিন্তু সমস্যা আরেকটা ছিলতখন আশ্বিণ মাসফলে ঐ সময়ই শীত শীত লাগছিলরাত গভীর হলে আরো শীত লাগেঅথচ আমাদের কারো গায়েই শীতের কাপড় নেই।
সে সমস্যার সমাধানও রূপসীই করে দিল। রূপসী ওর স্বামীকে বাড়ি গিয়ে খেয়ে আসতে বললো আর আসার সময় তিনটা চাদর নিয়ে আসতে বললো। প্রথমে গাঁইগুঁই করলেও সুন্দরী বৌয়ের আব্দার অস্বীকার করার মত পুরুষ বসির ছিল না। বলদের মতো নিজের অপরূপ সুন্দরী কচি বৌটাকে সেই রাতে সদ্য চেনা এক যুবকের কাছে রেখে সে গেল খিদে মেটাতে। আমি রূপসীকে একা পেয়ে আরো সাহসী হয়ে উঠলাম। রূপসী আমাকে বললো, “চলেন কুথাও বসিহাঁইট্যা হাঁইট্যা পাও ব্যাতা অয়্যা গেছে। আমারও বেশ শীত করছিলঝিরঝিরে বাতাস বইছিল। বললাম, “হ চলো কুথাও বসি। আমরা মেলা থেকে বেরিয়ে এসে মিনিট পাঁচেক হাঁটলাম। একটা মোটা গাছের গুঁড়ি ক্ষেতের আইলে পড়ে ছিলআমি সেটাতেই বসলাম।

রূপসী আমার একেবারে গা ষেঁষে বসলোসম্ভবত শীতের কারণে কিন্তু সেটা আমার কামোত্তেজনার কারন হয়ে উঠলো। ওর নরম শরীরের স্পর্শে আমার বিশেষ অঙ্গটা জেগে উঠতে লাগলো। আমি ওর পরিবারের কথা জানতে চাইলে ও জানালো যে ওরা ৫ ভাই-বোনও-ই সবার বড়। ওর আরো দুটি ভাই আর দুটি বোন আছে। ও ক্লাসসিক্সে পড়ছিল আর তখনই বসিরের সাথে বিয়ে ঠিক হয়ে গেল আর ৮ মাস আগে ওদের বিয়ে হয়ে গেল। বিনিময়ে রূপসীও আমার ব্যাপারে জানতে চাইলো। আমি সব বললাম। ও সবচেয়ে অবাক হলো তখন যখন ও জানলো যে আমি কলেজে পড়ি আর ওকে আমার খুব পছন্দ হয়েছে।
রূপসী আমার ডান দিকে বসে ছিল। কথা বলতে বলতে আমি উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমার ডান হাতে ওর বাম হাতের কড়ে আঙুলটা ধরলাম। আসলে আমি দেখতে চাইছিলামও আমার হাত থেকে এর হাত ছাড়িয়ে নেয় কিনা। রূপসী ওর আঙুল ছাড়িয়ে তো নিলই না বরং আমার হাতটা আঁকড়ে ধরলো। আমি ওর আঙুলগুলি আমার আঙুলের ফাঁকে ফাঁকে ঢুকিয়ে নিয়ে শক্ত করে চেপে ধরলাম। সেটা ছিল আমার জন্য অত্যন্ত সঙ্কটময় একটা সময়।ভাবছিলামএকটু ভুল হয়ে গেলেই সব ভন্ডুল হয়ে যাবে। হঠাৎ রূপসী আমাকে অবাক করে দিয়ে আমার কাঁধে ওর মাথা রেখে বললো, “মনি বাইআমনে বিয়া করেন নাই ক্যা। আমি সুযোগটা নিলামবললাম, “আমার কি আর সেই কপাল?”রূপসী মাথা উঠালো নাবরং আমার ডান বাহু আঁকড়ে ধরে বললো, “ক্যা?” বললাম, “তোমার তো বিয়া অয়াই গেছেনা হলি তুমাকি বিয়া করতাম। তুমার মতোন সোন্দর মাইয়া আর কই পামু?” রূপসীর হাত আমার বাহুতে আরো চেপে বসলোবললো, “গুল ঝাইরেন নাআমি শুনছি কলেজে কতো সোন্দর সোন্দর মাইয়ারা পড়তে আসে আর পুলারা হেগোরে সাতে পিরিত করে। আমি হাসলামবললাম, “তুম ঠিকই কইছোতয় হেরা তুমারদারেকাছেও সোন্দর নাসবগুলান খাপসা। রূপসী হাসলোবললো, “আমনে আমারে খাইছেনআমনে পাগল অয়া গেছেন। আমি বললাম, “অহনো তুমারে খাই নাইআর সত্যিই আমি তুমার জন্যি পাগল অয়া গেছি। লও ঐ বসির হালারে ফাঁকি মাইরা দুইজনে ভাইগ্যা যাই

রূপসী আমার তামাশাটা ঠিকই ধরলোআমাকে একটা চিমটি কেটে বললো, “আমনের কপালে দুক্কু আছেবেশী ফাইজালমী কইরেন না কইলাম। আমি হো হো করে হেসে বললাম, “আচ্ছা ঠিক আছেফাইজলামী করুম না,কিন্তুক ক্ষিদায় তো প্যাটের মদ্যে ছুঁচা দৌড়াচ্ছেখাইবা নাচলোকিছু খাই। রূপসীরও ক্ষিধে লেগেছিল তাই আর আপত্তি করলো না। ওকে নিয়ে মেলার দোকানে গেলামসেখান থেকে রসগোল্লালুচি আর জিলাপী খেলাম। আমি দোকানদারকে বললাম রূপসীকে আরো খাবার দিতে কিন্তু রূপসী বললো, “না না আমি আর খাইতে পারুম নাপ্যাট ঢোল অয়া গেছে
আমি আবারো ঠাট্টা করে বললাম, “এখনো তো আসল জিনিস খাওই নাইতাই এই অবস্থা?” রূপসী আমার উরুতে একটা জোর চিমটি কেটে বললো, “আবার ফাইজলামী। আমি বললাম, “তাড়াতাড়ি চলোতুমার সুয়ামী আমাগোরে ঐহানে খুঁজবোযদি দ্যাহে আমরা নাইবসির মিয়া পাগল অয়া যাইবো। আমরা আবার আগের জায়গায় ফিরে এলাম। লোকজনের ভিড় কমে গেছেওখান থেকে অনেকদুর পর্যন্ত দেখা যায়আমরা অন্ধকারে বসা থাকায় আমাদের কেউ দেখতে না পেলেও আমরা অনেক দুর পর্যন্ত দেখতে পাচ্ছিলামবসির ফিরে এলে আমরা দেখতে পাবো। শীত আরো বেড়ে গেছেরূপসী রিতীমত কাঁপছিল। আমি বসলে রুপসী উষ্ণতার জন্য আমার গায়ে গা লাগিয়ে বসলো।
জায়গাটা একেবারেই নির্জন। আমি আর লোভ সামলাতে পারলাম না। রূপসীর বাম হাত টেনে নিয়ে আমার ডান বগলের নিচে চেপে রাখলাম। রূপসীও ওর ডান হাতে আমার ডান হাত জড়িয়ে ধরে আমার কাঁধে মাথা রাখলো। আমার ডান কনুইয়ে ওর নরম দুধের চাপ অনুভব করলাম। ফলে আমার ধোনের উত্তেজনা আর থামিয়ে রাখতে পারলাম না। আমি পা উঁচু করে বসলামযাতে ধোন খাড়িয়ে লুঙ্গিতে তাঁবু না তৈরী হয়। রূপসীর গরম শ্বাস আমার গালে আর থুতনীতে লাগছিলওর শরীর থরথর করে কাঁপছিল। আমি ওকে আরেকটু গরম করে দেওয়ার লোভ সামলাতে পারলাম না। আমি আমার মুখ ডানদিকে ঘুড়িয়ে বাম হাতে ওর থুতনি ধরে মুখটা একটু উঁচু করে ওর নাকে আলতো একটা চুমু দিলাম।

ঠিক এই সময়ে আমি বসিরকে দেখলামএদিকে ওদিকে তাকিয়ে আমাদের খুঁজছে। শালা কাবাবমে হাড্ডি আর আসার সময় পেলো না। আমি সে কথা রূপসীকে বললামকিন্তু রূপসীর নড়ার কোন লক্ষন দেখলাম না। আমি এবারে ওর মুখোমুখি হয়ে দুই হাতে ওর মাথা ধরে সারা মুখে চুমু দিয়ে বললাম, “তুমাক বালবাইসা ফালাইছিরূপসীতুমার বিয়া না অলেই বালা অইতো। রূপসী আমার মুখের দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকলো তারপর চোখ মুছলো। সর্বনাশ
মেয়েটা কাঁদছে! আমি ওর চোখ দুটোতে চুমু দিলাম আর ওর চোখ মুছে দিলাম। ও একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললো, “চলেন যাই। তারপর ওকে নিয়ে বসিরের দিকে হাঁটা দিলাম। রূপসী আমাকে জড়িয়ে ধরে রাখলোযখন আলোতে এলাম তখন ছাড়লো।
বসির সম্ভবত টাকা যোগারের চেষ্টা করেছে জন্য ওর দেরি হয়েছেকারন সে টিকেট কাটার জন্য পিড়াপিড়ি করছিলকিন্তু আমি ওকে টিকেট কাটতে না দিয়ে নিজেই কাটলাম। বসির দুটো চাদর এনেছিলবললো, “বাড়িত আর চাদ্দর নাইদুইডাই ছিলনিয়া আইছি। সিদ্ধান্ত হলোআমি আর বসির একটা আর রূপসী আরেকটা চাদর ব্যবহার করবো। আমরা আর দেরী না করে প্যান্ডেলে ঢুকলাম। একে তো যাত্রাপালার প্রথম শো তার উপরে মেলারও প্রথম দিনপ্রচন্ড ভিড়। ঠেলাঠেলি করে ঢুকতে হলো। আমি বসিরকে লাইনের আগে দিয়ে তারপরে রূপসী তারপরে আমি দাঁড়ালাম। ভিড়ের ঠেলায় রূপসীর পাছার সাথে আমার ধোনের ঘষা লাগছিল।
আমরা গ্রাম্য পরিবেশে মাটিতে বসার টিকেট কেটেছিলাম। দেখলাম ইতিমধ্যেই সব জায়গা প্রায় ভরে গেছে। আমি বসিরকে বললাম একেবারে পিছনের দিকে বেড়া ঘেঁষে বসার জন্য। আমি ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিযে করেই হোক আজ রাতে আমি রূপসীকে চুদবো। তাতে যত রিস্ক নিতে হয় নেবো। মঞ্চ আমাদের থেকে অনেক দূরেতবুও বেশ পরিষ্কার দেখা যাচ্ছিল। রাত ১০টার দিকে শুরু হলো নাচ। যাত্রাপালার নাচ যারা না দেখেছে তাদের সে নাচ সম্পর্কে তথ্য দেয়া খুবই কঠিন। যা হোক স্বল্পবসনা উৎকট প্রসাধনে সজ্জিত মেয়েগুলো বিভিন্ন হিন্দি গানের সাথে নাচ দেখাতে লাগলো।

আমরা তিনজনে গাদাগাদি করে বেড়ায় পিঠ ঠেকিয়ে হেলান দিয়ে বসেছিলাম। আমি ডানদিকেআমার বামদিকে দুজনের মাঝখানে রূপসী আর সর্ববামে বসির। বসির আর রূপসী একটা চাদর গায়ে জড়িয়েছে আর আমাকে একটা দিয়েছে। আমরা তিনজনেই চাদরে মাথা পর্যন্ত ঢেকে নিয়েছিলাম। প্যান্ডেল একেবারে লোকে লোকারন্য। নাচ চললো প্রায় ১২টা পর্যন্ত। এরপরে শুরু হলো যাত্রাপালা মায়ের চোখের জল। জঘন্য অভিনয়কিছুক্ষনের মধ্যেই আমাদের সামনে প্রায় ৭/৮ গজ জায়গা খালি হয়ে গেল। আরো কিছুক্ষণ পর আমি নাক ডাকার আওয়াজ পেলামতাকিয়ে দেখি বসির হাঁ করে ঘুমাচ্ছে।
আমি রুপসীকে ডেকে দেখালামও হেসে বললো, “উনি রাইত জাগতে পারে নাঘুমায় যায়। আমি আশপাশ থেকে বেশ কিছু খড় গুছিয়ে একটা পুটলি বানিয়ে রূপসীকে বললাম, “বেচারা কষ্ট কইরে ঘুমাচ্ছেএইডা হের মাতায় বালিশ বানায়া শুয়ায়ে দেও। রূপসী পুটলিটা হাতে নিয়ে বসিরকে ধাক্কা দিয়ে জাগালো এবং শুতে বলল,বসির মুহুর্তের জন্য চোখ খুলে পুটলিটা মাথার নিচে দিয়ে শুয়ে পড়লো। বসির শোয়ার সঙ্গে সঙ্গে রূপসীর গা থেকে চাদর সরে গেল। একজন শোয়া মানুষের সাথে আরেকজন বসা মানুষ কখনো একটা চাদর গায়ে দিতে পারবে না। এক্ষেত্রেও ঠিক সেটাই হলো। রূপসী রাগ করে বলল, “নাদান একটা। আমি এই সুযোগটাই চাইছিলাম। আমি আমার চাদর ফাঁক করে রূপসীকে ডাকলাম।
কথায় বলে শীতের কাছে সবাই কাবুরূপসীও বিনা আপত্তিতে আমার চাদরের মধ্যে ঢুকে গেল। আমি আমার বাম হাত দিয়ে ওকে জড়িয়ে বুকের সাথে টেনে নিলাম। আমাদের মাথা চাদরে মুড়ি দিয়ে থাকায় দূর থেকে কেউ বুঝতে পারবে না যে আমার সাথে একটা মেয়ে আছে। তাছাড়া জায়গাটাও ছিল একটু অন্ধকারাচ্ছন্নতাছাড়া দর্শকেরা সবাই যাত্রায় নিমগ্ন। আমি আমার বাম হাতে রূপসীকে আমার শরীরের সাথে চেপে রেখেছিলাম। আমার বাম হাতে আমি ওর বাম হাত ধরে রেখেছিলাম। ওর শরীরের স্পর্শে আমার যৌন উত্তেজনা বেড়ে গেল আর আমার ধোনটা খাড়া হয়ে টনটন করতে লাগলো।

আমি আর দেরি করলাম নাআমার বিশ্বাস ছিলরূপসী আমাকে চুমু খেতে দিয়েছে যখন তখন ও সব কিছুই দেবে কিন্তু অবশ্যই আমাকে সেটা আদায় করে নিতে হবেও যেচে আমাকে সব হাতে তুলে দেবে না। সুতরাং আমি রুপসীর বাম হাত ধরা আমার বাম হাত থেকে ছেড়ে দিলাম আর ওর বাম হাতের নিচ দিয়ে হাতটা ঢুকিয়ে দিলাম। রূপসী বাধা দিল নাদেবে না জানতাম। কয়েক মিনিটের জন্য ওর পাঁজরের উপর হাতটা স্থির রেখে তারপর আরেকটু সামনে ঠেলে দিয়ে ওর বাম দুধ চেপে ধরলাম। রূপসী ওর ডান হাত দিয়ে আমার বাম হাতের উপরে আলতো করে আদর করে দিলো। খুশীতে আমার নাচতে ইচ্ছে করছিল।
একটু পড়ে আমি ওর দিকে আরেকটু ঘুড়ে বসে আমার ডান হাত দিয়ে ওর ডান দুধটাও ধরলাম এবং দুই হাতে দুই দুধ চিপতে লাগলাম। কিছুক্ষণ চাপার পর আমি ওর ব্লাউজের সামনে থেকে হুকগুলো পটাপট খুলে দিলাম। ব্লাউজের নিচে কিছু নেইগ্রামের মেয়েরা কেবল শাড়িপেটিকোট আর ব্লাউজ ছাড়া আর কোন অন্তর্বাস পড়ে না,আর কি পড়তে হয় ওরা তা জানেই না। ওর আবরনহীন দুধ দুটো কচলাতে কি মজা লাগছিল তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। আমি চাদরের নিচে এর মুখ টেনে এনে বারবার চুমু খাচ্ছিলাম আর ওর ঠোঁট চুষে দিচ্ছিলাম।
রূপসী হাঁটু ভাঁজ করে বসে ছিল। আমি ওর হাঁটুর উপরে ডান হাত রাখলাম। তারপর ওর শাড়ি আর পেটিকোট একসাথে একটু একটু করে টেনে হাঁটুর উপরে উঠিয়ে আনলাম। আমি ভিতরের ফাঁকটা পেয়ে সেখান দিয়ে হাত ঢুকিয়ে দিলাম। রূপসী প্রথমে দুই উরু একত্রে চাপ দিয়ে ওর ভুদা স্পর্শ করতে বাধা দিল কিন্তু আমার হাত নিচেরদিকে ক্রমাগত ঠেলতে দেখে পরে উরু ফাঁক করে দিল। আমি ওর ভুদায় হাত রাখলাম। কয়েকদিন আগে কামানো খোঁচা খোঁচা বালে ভুদার উপরের দিকে খসখসে হয়ে আছে। আমি ভুদার ফাঁকের মধ্যে আমার মাঝের আঙুল ঢুকিয়ে দিলাম। ওর ক্লিটোরিসের মাঝ দিয়ে ভুদার ফুটো রসে থৈ থে করছে।

আমি ওর ভুদার ফুটোর মধ্যে আমার আঙুল চেপে ডুকিয়ে দিতেই ওর সারা শরীর শিহরিত হলো। আমি ওর ভুদায় আঙুল ঢুকালাম আর আগুপিছু করতে লাগলাম। রূপসী নিজের কামার্ত হয়ে পড়েছিলও ওর হাত আমার পেটের উপরে রাখলোতারপর নিচের দিকে নামাতেই আমার লোহার পিলারের মত দাঁড়িয়ে থাকা ধোনের উপর ওর হাতপড়লোসঙ্গে সঙ্গে খপ করে চেপে ধরে টিপতে লাগলো। কিছুক্ষণ টিপাটিপি করার পর রূপসীও আমার মত সরাসরি ধোনের স্পর্শ চাইছিল। সুতরাং সেও আমার লুঙ্গি টেনে উপরে তুলে আমার ধোন আলগা করে চেপে ধরে টিপতে লাগলো আর ওর হাত উপর নিচে করতে লাগলোবুড়ো আঙুল দিয়ে ধোনের মাথায় ঘষাতে লাগলো।
ঐ সময়টা আমাদের দুজনের জন্যই ছিল অত্যন্ত crucial। কারণ আমরা উভয়েই সেই চূড়ান্ত ঘটনার জন্য উদগ্রীব ছিলাম যা একটি যুবক আর একটি যুবতী একান্ত নিবিড়ভাবে চাইতে পারেসেটা হলো যৌনমিলনবাংলায় আমরা যাকে বলি চুদাচুদি। আর এসব ব্যাপারে পুরুষদেরকেই এগিয়ে আসতে হয়কথায় বলে মেয়েদের বুক ফাটে তবুমুখ ফোটে না। সুতরাং আমি পিছনের বেড়ায় হেলান দিয়ে আমার দুই পা সামনের দিকে টানটান করে দিয়ে রূপসীর কোমড় ধরে নিজের দিকে টান দিলাম। ওর পিছন দিকটা আমার মুখের দিকে আর ওর মুখ আমার পায়ের দিকে রেখে আমার জোড়া পায়ের উপরে শুয়ে পড়লো।
তারপর হাঁটুতে ভর দিয়ে হামাগুড়ির মত কোমড় উঁচু করে আমার পেটের দিকে ওর পাছা এগিয়ে আনলো। আমার ধোন খাড়া হয়ে উর্ধমুখী হয়েই ছিলরূপসী কেবল ডান হাত দিয়ে আমার ধোনটা ধরে ওর ভুদার ফুটোর মুখে ধোনের মাথা সেট করে পিছন দিকে ঠেলা দিল। ওর ভুদা রসে ভর্তি হয়েই ছিলফলে পিছলা সলসলা ভুদার মধ্যে পকাৎ করে ধোনের সূচালো মাথাটা ঢুকে গেল। ধোনের গলায় গিয়ে ওর ভুদাটা ক্রমশ টাইট লাগতে লাগলো। ফলে ও একটু একটু ব্যাথা পাচ্ছিল। আমি ওর কোমড়ের দুই পাশে ধরে নিজের দিকে টেনে নিচে চাপ দিয়ে আমার ধোন পুরো ঢুকিয়ে দিলাম। রূপসী কয়েক মিনিট বিরতি নিলতারপর একটু একটু করে ওর কোমড় উপর নীচ করতে শুরু করলো।

আমার ৭ ইঞ্চি লম্বা আর ৬ ইঞ্চি ঘেড়ের মোটা ধোনটা ওর টাইট ভুদার মধ্যে আসা-যাওয়া করেত লাগলো। আমি চাদরটা আরো সুন্দর করে ছড়িয়ে আমার পা সহ রূপসীর পুরো শরীর আর আমার গলা পর্যন্ত ঢেকে নিলামযাতে কেউ কিছু বুঝতে না পারে। যেহেতু আমাকে কিছু করতে হচ্ছিল না তাই পায়ের বুড়ো আঙুলের সাথে চাদর আটকিয়ে আমার গলার কাছে টেনে ধরে চাদরটা উঁচু করে রাখলাম। রূপসীর কোমড় নাচানোর গতি ক্রমেই বাড়তে লাগলো। আমার জীবনে সেটাই ছিল এক অনন্য অবিস্মরনীয় ঘটনাএকটা মেয়ে তার ঘুমন্ত স্বামীর পাশে শুয়ে আরেক পুরুষের সাথে পরকীয়া করছেভাবা যায়?রূপসী শক্ত করে আমার দুই পা জড়িয়ে ধরে রেখে ওর কোমড়টাই শুধু উপর নিচ করছিল। কিছুক্ষণ পর ও নিজের কোমড় এপাশ ওপাশ ঘুড়াতে লাগলো আর মোচড়াতে লাগলো। খুব আস্তে আর নিচু স্বরে ওর গলা দিয়ে ওওওওওও আআআআআ ইইইইই শব্দ করতে করতে আরো কয়েকটা ধাক্কা দিয়ে ও নিস্তেজ হয়ে গেল। আমি বুঝলাম রূপসীর অর্গাজম হয়ে গেল। কিন্তু আমার মাল আউট হওয়া তখনো বাকী। রূপসীর কচি টাইট ভুদার মত ভুদায় ধোন ঢুকিয়ে কোন পুরুষের পক্ষে বেশিক্ষণ ধরে চুদা সম্ভব নয়। কিন্তু আমি একটা অসাধারন কৌশল জানি যার ফলে আমি যে কোন মেয়েকে যতক্ষন খুশী চুদতে পারি। অর্থাৎ আমার ইচ্ছে না হওয়া পর্যন্ত মাল আউট হবে না।
কিন্তু ওরকম চুদায় আমি বেশি মজা পেলাম নামেয়েমানুষকে ঠাটিয়ে না চুদতে পারলে হয়কিন্তু ঐ জায়গায় তো সেটা কল্পনাই করা যায়না। আমি ওর খোলা পিঠে হাত বুলিয়ে আদর করে দিলাম। তারপর একটু সামনে ঝুঁকে ওর গায়ের নিচে হাত ঢুকাতে গেলাম। রূপসী কনুইতে ভর দিয়ে ওর শরীর একটু উঁচু করলোআমি দুই হাতে ওর নিটোল দুই দুধ ধরে টিপতে লাগলামতখনো আমার শক্ত ধোনটা ওর ভুদায় গাঁথাই আছে। রূপসীর সম্ভবত আমার ব্যাপারটা বুঝতে পারলোমেয়েরা অনেক কিছু বোঝে। একটু পরে সামনের দিকে এগিয়ে ওর ভুদা থেকে আমার ধোন বের করে দিলতারপর শরীরে মোচড় দিয়ে উঠে বসলো। আমার গালে একটা চুমু দিয়ে বললো, “চলেন বাইরে যাই

আমি বললাম, “কিন্তু বসির যদি জেগে গিয়ে আমাদের খোঁজে?” রূপসী বললো, “ও জাগবি নানেআমি জানি,তাড়াতাড়ি চলেন। আমি আর কথা বাড়ালাম নাদুজনেই উঠে দাঁড়ালাম। রূপসী বললো, “দাঁড়ান ব্লাউজের হুকগুলান লাগায়ে নেই। আমি দুষ্টামী করে বললাম, “খোলাই থাকুক নাচাদ্দরের নিচে কিডা দেখপিনে?” রূপসী আমার কথাই মেনে নিলআমরা দুজনে চাদর দিয়ে মাথা মুখ ঢেকে নিলামকেবল চোখগুলো বেড়িয়ে থাকলো। গেটের দিকে গিয়ে দেখি এত সাবধানতার প্রয়োজন ছিল না। গেইট খোলাপাহাড়া দেবার কেউ নেইবাইরে বেড়িয়ে দেখি কিচ্ছু দেখা যাচ্ছে নাশুনশান নিস্তব্দকেবল প্যান্ডেলের ভিতর থেকে অভিনেতাদের গলার আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে।
এমন কুয়াশা পড়েছিল যে ৫ হাত দূরের জিনিসও দেখা যাচ্ছিল না। একদিক থেকে ভালই হলোকেউ আমাদের দুর থেকেও দেখতে পাবে না। আমি ওকে জড়িয়ে ধরে রেখেছিলাম আর আমার একটা হাত ওর দুধ টিপে যাচ্ছিল,অমন কচি টাইট দুধ ১ মিনিটের জন্যও ছাড়তে ইচ্ছে করে না। আর আমি যতক্ষন ওকে পাশে পাচ্ছিলাম যত বেশি পারা যায় উসুল করে নিতে চাইছিলাম। আমরা প্রায় ১০ মিনিট হেঁটে গ্রামের ফসলের ক্ষেতের মধ্যে চলে এলাম,আরো প্রায় ৫ মিনিট হাঁটার পর পেলাম বিশাল এক পাটক্ষেত। আমি ওকে নিয়ে পাটক্ষেতে ঠুকে পড়লাম। পাটের পাতা কুয়াশায় ভেজা।
আমার ভাগ্য এতো সুপ্রসন্ন হবে ভাবিনি। কিছুদুর ভেতরে ঢুকার পর দেখি এক জায়গায় বেশ কিছু খড় গাড়া করা। আমি সেখানেই দাঁড়ালাম। তারপর অনেকখানি জায়গার পাটের গাছ শুইয়ে দিয়ে জায়গাটা ফাঁকা করে নিলাম। তারপর খড়ের গাদা থেকে খড় এনে বিছিয়ে দিয়ে বিছানা বানালাম। রূপসীও খড় এনে আমাকে সাহায্য করলো।বিছানা হওয়ার পর ওকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে পড়লাম। ইতিমধ্যে ঠান্ডায় আমার ধোন নরম হয়ে গেছে কিন্তু রূপসীর নরম শরীর জড়িয়ে ধরে ওর দুধ টিপতে টিপতে আবার লোহার খাম্বা হয়ে গেল। আর দেরি না করে এবারে মিশনারী স্টাইলে ওকে চিৎ করে শুইয়ে দিয়ে দুই পা ফাঁক করে আমার কোমড়ের পাশ দিয়ে বের করে দিয়ে চুদা শুরু করলাম।

গায়ের যত শক্তি আছে সমস্ত শক্তি দিয়ে প্রচন্ড জোড়ে চুদতে লাগলাম। রূপসী কেবল আঁক আঁক শব্দ করতে লাগলো। আমার শরীর ঘেমে গেলোচাদর খুলে রুপসীর গায়ে দিয়ে দিলাম। খড়ের ঘষায় হাঁটু ছিলে গেল। কিন্তু আমার চুদার বিরাম নেই। প্রায় ২০ মিনিট পর রূপসীর অর্গাজম হওয়ার সময় ঘনিয়ে এলোআমি ওর কোমড় উথালপাথাল করা দেখেই বুঝলাম। ওর ঠোঁটদুটো মুখে নিয়ে চুষতে চুষতে ঠাপাতে লাগলামরূপসী আউট হয়ে গেল। মেয়েরা আউট হয়ে যাওয়ার পর ওদের ভুদার রস শুকিয়ে আসেচুদে মজা পাওয়া যায় না। কাজেই আমিও আর দেরি না করে আরো ১৫/২০ টা ঠেলা দিয়ে ধোনটা টান দিয়ে ভুদা থেকে খসিয়ে চিরিক চিরিক করে বাইরে মাল ঢাললাম।
ক্লান্ত হয়ে রূপসীর পাশে শুয়ে হাঁপাতে লাগলাম। একটু পর শীত করতে লাগলো। চাদরটা উঁচু করে ভিতরে ঢুকে পড়লামভিতরে রূপসীর উদোম গরম শরীরে শরীর লাগিয়ে ওকে শক্ত করে জড়িয়ে রাখলাম। প্রায় আধ ঘন্টা কেটে গেলোএমন সময় মসজিদের আযান শুনতে পেলাম। ভোর হয়ে আসছেএবারে আমাদের যাওয়া দরকার।রূপসীকে সে কথা বলতেই ও ফিসফিস করে বললো, “আমাক আরেকটু আরো জোরে জড়ায়ে ধরে রাখেন। আমি পাশ ফিরে ওকেও কাত করে নিয়ে শক্ত করে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরলাম। রূপসীর দুধ আমার বুকের সাথে চিড়ে চ্যাপ্টা হয়ে রইলো।
আমাদের পা একে অপরের সাথে জড়াজড়ি করছিল। ওর উষ্ণতায় আর গরম-নরম উরুর স্পর্শে আমার ধোনটা আবার গরম হয়ে গেল। খাড়ানো শক্ত ধোনের খোঁচা ওর পেটে লাগছিল। রূপসী সেটা টের পেয়ে আবার ধোন চেপে ধরে টিপতে লাগলো। আমাদের মুখ ব্যস্ত হয়ে গেল ঠোঁট চুষাচুষি আর চুমাচুমিতে। কিছুক্ষণ পর রূপসী চিত হয়ে শুয়ে দুই পা ভাঁজ করে ফাঁক করে দিয়ে ফিসফিস করে আহ্বান করলো, “আসেন। ফর্সা হয়ে গেছিল কিন্তু কুয়াশা আগের মতই ছিলআমি সেই ফিকে আলোতে রূপসীর উদোম শরীর দেখলাম। কি অপূর্ব দুধ আর ভুদা!

দেরি করার সময় ছিল নাকৃষকেরা মাঠে চলে আসতে পারেদ্রুত ওর ভুদায় ধোনটা ঢুকিয়ে দিয়ে চুদতে শুরু করলাম। প্রায় আধ ঘন্টা চুদার পর ওর তৃতীয় অর্গাজম হলো। আমি আরো ২ মিনিট চুদে শেষবারের মত মাল আউট করলাম। রূপসী উঠে ওর ব্লাউজ পড়ে শাড়ি ঠিকঠাক করে নিল। তারপর আবার যেভাবে এসেছিলামসেভাবে প্যান্ডেলে ফিরে এলাম। যাত্রা শেষ হয়ে গেছেলোকজন বেড়িয়ে যাচ্ছে। আমরা কিছুক্ষন অপেক্ষা করলামআমার বুক ঢিপঢিপ করছিলকি জানি শালা বসির কি জেগেই গেছে নাকি। রূপসীকে জিজ্ঞেস করলাম,ভয় লাগছে কিনাযদি বসির জেগে যায়রূপসী বললো, “উনারে বলবেন আমার পিশাব লাগছিল তাই বাইরে নিয়ে গেছিলেন
তাজ্জব বুদ্ধিতো মেয়েটার মাথায়! কিন্তু নাবসির একইভাবে ঘুমাচ্ছে। বলদটা জানতেও পারলো নাআরেকজন যুবক ওর বিয়ে করা নতুন কচি বৌটাকে সারারাত ধরে তিন তিনবার চুদে গেলো। রূপসী ধাক্কা দিয়ে বসিরকে জাগালোজেগে উঠে বোকার মত হাসি দিয়ে বললো, “ও যাতরা শ্যাষ হয়্যা গেছে না?” আমি বললাম, “হেঁ বাই,উঠেনএহন বাড়িত যাতি হবি। রূপসীর ঠিকানা নেয়া সম্ভব হয়নি। বিদায় নেবার সময় ওর চোখে পানি দেখেছিলাম। ঠিক যাওয়ার পূর্ব মুহুর্তে বসিরকে রেখে রূপসী আবার ফিরে এলোকাছে এসে ফিসফিস করে বললো, “আমার যাতি ইচ্ছে করতিছে নামনে অচ্ছে আমনের সাতে ভাইগে যাইকিন্তুক সে উপায় তো নাই